

কথাঃ আবোলতাবোল-এই সব ঠকদের কাছে ঠকেও সুখ (ei sob thokder kache thokeo sukh)
কথাঃ আবোলতাবোল এইসব ঠকদের কাছে ঠকেও সুখ ‘কত করে নিল মাছটা?’ -‘তিনশো।’ – -‘ব্যাপক ঠকিয়েছে। বাজার ঘুরে দ্যাখো গে, এ মাছ হয়ত দুশোটাকা কেজিতে সেধে
কথাঃ আবোলতাবোল এইসব ঠকদের কাছে ঠকেও সুখ ‘কত করে নিল মাছটা?’ -‘তিনশো।’ – -‘ব্যাপক ঠকিয়েছে। বাজার ঘুরে দ্যাখো গে, এ মাছ হয়ত দুশোটাকা কেজিতে সেধে
কথা বকুলকথা বসন্ত বন্দনায় রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন-‘নব শ্যামল শোভন রথে,এসো বকুল বিছানো পথে।’ ঋতুরাজ বসন্তের যথার্থ আবাহনই বটে! কেননা শিউলি না এলে যেমন শরতের চলে না,তেমনি
অণুগল্প অন্ধকার খেজুরগাছের নিচে কীসের একটা আওয়াজ হল। খড়মড়। চারদিকে জমাট অন্ধকার। কৃষ্ণপক্ষ চলছে। স্বদেশ টর্চটা জ্বালাল। দেখতে পেল না কিছুই। তবু সাবধান হল। সিতুদের বাড়ির পুরো রাস্তা টর্চটা জ্বালিয়েই রাখল। -মামিমা! সিতুদের
Gurur Garir Kota chaka কথাগরুর গাড়ির ক’টি চাকা আলাপনের বিয়েতে বরযাত্রী যাচ্ছি। পিচঢালা মসৃন রাস্তা। চারচাকা এসিতে আলাপন। পাশে আমরা ক’জন।-‘আমার বিয়েতে সবাই গিয়েছিলাম বাসে।’
চল পানসিঃ ইতিহাসের স্পর্শ পেতে নালন্দায় (ethihaser sporsho pete nalanday) ছোটবেলায় বাড়ির বড়দের কাছে রাজা-রাজড়ার গল্প শুনে সেই যে ইতিহাস পিছু নিয়েছে আজও তার হাত
পরীক্ষার খাতায় পিছনের দিকের ছাত্রদের হাবিজাবি উত্তরের সঙ্গে আমরা শিক্ষকেরা কমবেশি সকলেই পরিচিত।সেই হাবিজাবি উত্তরের মধ্যে এবার একটা ভিন্ন রকম কথা পাওয়া গেল। সহকর্মী শিক্ষকবন্ধু ক্লাস নাইনের ভৌত বিজ্ঞানের শেষ মূল্যায়নের খাতা দেখছিলেন। কথাটা দেখালেন উনিই। প্রশ্ন ছিল,ব্লেড জলে ভাসে কোন ধর্মের জন্য। উত্তরে একটি ছেলে লিখেছে,হিন্দু ধর্মের জন্য।
গল্পঃ সাহিত্য/ সাহিত্যিক ছবির রবীন্দ্রনাথchobir rabindranath পরমাণুবাদের জনক জন ডালটনের নাম আমরা সবাই জানি। চিকিৎসাবিজ্ঞানেও ডালটন দিয়ে একটি শব্দ আছে। ডালটনিজম। এটিরও মূলে ওই বিজ্ঞানীই।
গল্প গল্প ভদ্র অভদ্র ভদ্র হবার অনেক জ্বালা। রাগ হলেও খারাপ কথা বলা যায় না। সারাদিনে ক্রমাগত রাগ গিলে যেতে হয়। তারপর রাত্রে বিছানায় শুয়ে শুধু
কথাঃজাতীয় শিক্ষানীতি২০২০(National Educational Policy 2020 কথাঃ জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০ -‘সবচেয়ে ভাল লাগে কোন বিষয়গুলো?’ আজকাল এই প্রশ্নের জবাব ভাল ছাত্রদের কাছ থেকেও পাওয়া কঠিন। ফলে প্রশ্নটাকে আরও ভেঙে ভেঙে করতে হয়। -‘অঙ্ক কেমন লাগে?’ -‘খুব ভাল স্যার।’ -‘ইংরেজি?’ -‘ভাল। তবে বাংলাটা বেশি ভাল।’ -‘আচ্ছা। -ইতিহাস?’ -‘ভাল না।’ -‘ভূগোল?’ -‘খুব ভাল স্যার।’ -ফিজিক্স আর কেমিস্ট্রির মধ্যে কোনটা অঙ্ক,ইংরেজি,ভূগোলের মত ভাল লাগে?’ -‘ফিজিক্স,ফিজিক্স স্যার।’ -‘আর বায়োলজি?’ -‘দারুণ লাগে,দারুণ স্যার।’ মনে মনে ছাত্রের খুব ভাল লাগা বিষয়গুলো জড়ো করি এক জায়গায়। অঙ্ক, বাংলা,ভূগোল,ফিজিক্স, বায়োলজি। বিচিত্র এক পাঁচের সংকলন। চলতি নিয়মে, এইচ এসে বাংলা বাদে বাকি চারের অবস্থান একই গ্রুপে। যেখান থেকে মোট
কথাঃ সেই বাঁশি ফিরে আর আসবে কি?(sei bnasnhi fire ar asbe ki?) কথাঃ সেই বাঁশি ফিরে আর আসবে কি? একটা জলের বোতল তোবড়ানো অবস্থায় পড়ে রয়েছে ড্রেনটায়। একটা টিফিনকৌটোর ঢাকনা ওয়ার্কশপের সামনের পেয়ারাগাছটার নিচে শুয়ে আছে কাত হয়ে। একটা ঝুলকালি লাগা পোশাক ঝুলছে গোডাউনের কাছের বিবর্ণ দড়িটায়। কিন্তু টাইম অফিসের সামনের ধাপিটার নিচে প্রায়-জীবাশ্ম অবস্থায় পড়ে কী ওগুলো? তাকিয়ে বোঝার চেষ্টা করি। অনেককষ্টে উদ্ধার হয়, একদা ওগুলো ছিল কারও খাদ্যাবশেষ। এতবছরের প্রাকৃতিক ক্রিয়াবিক্রিয়া সামলে কীকরে ওরা আজও টিকে থাকল,সেই বিষ্ময়ে ওখানে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে যাই চুপচাপ। কলরব মুখরিত সেইসব অতীত দিন হঠাৎই ছুটে আসে হু হু করে। কত মানুষ,কত মেশিন,কত কর্মব্যস্ততা! ওই তো নন্দীবাবু শেডে ঢুকছেন চার নম্বর রিংফ্রেমে আগুন লাগার খবর পেয়ে। ক্যান্টিনে ও কীসের সোরগোল? নিশ্চয় ওয়ার্কারদের ঠিকমত খাবার দেয়নি ভেন্ডার। এদিকে কুন্ডুবাবু টাইমফিসে দাঁড়িয়ে আছেন চিন্তিত মুখে। ব্লোরুম চালাবার লোক আসেনি। ভাবছেন ‘বদলি’ থেকে কাউকে নেওয়া যায় কি না। এসময় দোতালা থেকে নেমে সামনে হীরা পূজারকে চলে যেতে দেখে প্রধানবাবু চেঁচান-‘ও হীরা,হীরা,এই নোটিশবইটা ম্যানেজারের টেবিলে দিয়ে এসো তো!’ ‘অনেক ফুলগাছ লাগিয়েছি মিলের নানা জায়গায়। এসো দেখাই তোমাকে।’ সম্বিত ফেরে,বন্ধ মিলের এখনও রয়ে যাওয়া এক অফিসারের কথায়। ওঁর সঙ্গে যন্ত্রের মত এগিয়ে চলি,মিলের নানা কোনে জিনিয়া ডালিয়ার সৌন্দর্য অবলোকন করতে। জঙ্গলে ভরা বিশাল মিলটাকে অতীতের প্রেতচ্ছবি লাগে। শেডের সামনের রাস্তাটায় দেখি ঘুঘু চরছে একজোড়া। ভিটেতে ঘুঘু চরার পিছনে আস্ফালনের একটা গল্প থাকে অনেকসময়। এই ঘুঘু চরে বেড়ানোর পিছনে আর যাই হোক কোনও আস্ফালন ছিল না। অথচ আজ বাস্তব এটাই যে সব কলরব থেমে গেছে। মিলের ভোঁ বাজে না আর। বিটি রোডের ধারের গল্প লেখার জন্য সমরেশ বসু
অণুগল্প গোপাল -শুনছেন,কলকাতায় আপনার একটা মূর্তি ভাঙা হয়েছে? -কে ভাঙল? রাখাল না গোপাল? -গোপাল। -আমিও সেটাই ভেবেছিলাম। -কেন কেন? আপনার বর্ণপরিচয়ে তো রাখালই মন্দ ছেলে ছিল আর গোপাল ছিল অতি সুবোধ বালক। -আমার উপর গোপালের রাগের কারণ তো সেটাই। তোদের এক বাঙালি কবি অনেক কাল পরে লিখেছিল না, ‘রেখেছ বাঙালি করে মানুষ করোনি।’ গোপালকেও বর্ণ পরিচয়ে সেটাই করে রেখেছিলাম। ছোটবেলায় কার না রাখাল হতে ইচ্ছে হয়? গোপালেরও হয়েছিল। হতে পারেনি আমার জন্য। -আপনি যা ভাবছেন তা কিন্তু নয়? এ গোপাল আপনার গোপাল নয়। -কীরকম? -এ গোপাল হল gopal,gang of party approved lumpens.-কী, চমকে গেলেন? -না চমকাইনি। চমকানোর রোগ তো মর্ত্যেই চলে গিয়েছিল। -কিছু বলবেন না,এত বড় ঘটনা! – ঘটনাটা খুব বড় মনে হচ্ছে তোর কাছে? তোদের যারা ওখানে লাফালাফি করছে তাদের মুখের বচনের যা বাহার,বছরভর কাজকর্মের যা ছিরি তাতে আমার আসল মূর্তিটা ওখানে তৈরিই তো হয়নি কোনওদিন- বাইরেরটা তা সে আমার গোপাল ভাঙুক বা তোদের gopal, আমার কিন্তু কিছু এসে যায় না। -তাহলে? -আমার আর একটা মূর্তি বানিয়ে নিলেই
প্রিয় লেখক পাঁচনম্বর বাড়ির সেই গুণী মানুষটি পাঁচনম্বর বাড়ির উত্তরের বারান্দায় ঠায় বসে আছেন তিনি। দৃষ্টি ছ’নম্বর বাড়ির দিকে নিবদ্ধ। পাঁচনম্বর আর ছ’নম্বর বাড়ির
গল্পঃঅণুগল্প (নাথিং,সামথিং)নাথিং ছাব্বিশ জনের মধ্যে এসেছে একুশ জন। বাকি পাঁচ জন দেশের বাইরে। যোগাযোগ করে উঠতে পারেনি কলেজ। ছাব্বিশে একুশ,বেশ ভালো উপস্থিতি। মঞ্চ একেবারে ভরে
প্রিয় লেখক কিরীটী ও নীহাররঞ্জন ‘প্রীতিভোজ উৎসব সুব্রতর বাড়িতে। আমহার্স্ট স্ট্রিটে প্রকান্ড বাড়ি কিনেছে সুব্রতরা। সে বাড়িতেই গৃহপ্রবেশ উপলক্ষে এই প্রীতিভোজের অনুষ্ঠান। অনেক আমন্ত্রিতরাই
ছোটদের ছোট ছোটগল্প মিস ইউ কাঠঠোকরা সারাদিন শুধু ঠকঠক আর ঠকঠক। কাঁহাতক সহ্য হয়! চোখের দুপাতা কিছুতেই এক করতে পারছি না। আর আমার চোখের
অণুগল্পহার -স্যার,সব কটা প্রশ্নেরই ভুল উত্তর দিতে হবে কিন্তু।না হলেই–ঠিক আছে।-বেশ বলুন,পশ্চিমবঙ্গের রাজধানী কী?-দিল্লি।-ধান থেকে কী পাওয়া যায়?-আটা।-সূর্য কোনদিকে ওঠে?-পশ্চিমে।-কটা প্রশ্ন হয়েছে স্যার?-তিনটে।সারা ক্লাস
গল্পঃ সাহিত্য/সাহিত্যিক(ন্যাড়া নজর) ন্যাড়া নজর দেখার যে নানান রকমফের আছে,এটা কোনও নতুন কথা নয়। গানের লাইনেই তো আছে-‘তুমি দ্যাখো নারীপুরুষ/আমি দেখি শুধুই মানুষ।’ তবে
কবিতা মেহগনি আরেকটা কলাগাছ লাগালেই ষোলোকলা পূর্ণ তবু কলা নয়,এসেছিল মেহগনি মেয়ের বিয়ের জন্য বিডিয়ো অফিসের দান । এরপর মেয়ে বেড়েছিল,বেড়েছিল মেহগনি বিয়েটা হয়েছিল যথাকালে মেহগনিও
ছোট ছোটগল্প জন্মভূমি রেণু,বেণু,কৃশানু। তিনজনের জন্যই জামাকাপড় কিনেছেন। দাদা,বৌদির জন্যও নিয়েছেন নতুন পোশাক।কত বছর হবে? কুড়ি? না,সময়টা বোধহয় বাইশ। দেশে ফিরছেন বরদা সান্যাল।উচ্চমাধ্যমিক
কথাঃ আবোলতাবোল বৃষ্টি পড়ে ঝমঝম কালকে আমার ওজন কম কলিংবেল বাজলেই বুক ধড়াস করে ওঠে আজকাল। আবার কে? অতিথি হলেই বিপদ। ঘরে ঢুকতে দিতে হবে। একমাত্র দুধওয়ালা ছাড়া আর কারও আসার কথা নয়। সে এসে চলে গেছে বহুক্ষণ। কে এল তবে? সকালের মত অপরিচিত কেউ? মুখে মাস্কটা পরে নিই চটজলদি। হাতে গ্লাভস। দরজা খুলি সন্তর্পনে। ও বাবা,পাশের ফ্ল্যাটের সঞ্জু! দাঁড়িয়ে আছে। হাতে একটা লজেন্সের প্যাকেট। ভাইয়ের জন্মদিন। দিতে এসেছে। সকালের অপরিচিত মানুষটি ভুল করে বেল টিপেছিলেন। তাঁকে দূর থেকেই হটানো গিয়েছে। কিন্তু সঞ্জুকে! সঞ্জুর মুখেও মাস্ক। কিন্তু প্যাকেটটা নিতে গেলে তো হাত বাড়াতে হবে। আমার বাড়ানো হাত আর সঞ্জুর বাড়ানো হাত মিলে কি এক মিটার দূরত্ব হবে আমাদের মধ্যে? মনে মনে চটপট ছেলের বারো ইঞ্চির লম্বা স্কেলটাকে আমার হাতের গোড়া থেকে সঞ্জুর হাতের গোড়া অব্দি দূরত্বের উপর বসিয়ে যাই। ক’ স্কেল হবে? তি্ন না সাড়ে তি্ন? এক মিটার হতে তো প্রায় চল্লিশ ইঞ্চি লাগবে। আর একটু দূরে সরে যাব কি? দূরে সরলে তো প্যাকেটটাই নিতে পারব না। হঠাৎ খেয়াল হয়,লজেন্সের প্যাকেটটার দৈর্ঘ্য হিসাবে আনিনি। দুজনেই তো ছুঁয়ে আছি দু প্রান্ত। বেশ লম্বা প্যাকেট। সুতরাং… সঞ্জুও কি ভাবছে একই কথা! হয়ত। কারণ ও-ও নিজের জায়গা ছেড়ে এক ইঞ্চি নড়ছে না। অথচ ভাইকে এমন দিনে লজেন্সের প্যাকেটটা না দিলেও ওর নয়। মনে হল বেশ বিড়ম্বনাতে পড়ে আছে সঞ্জুও। সামাজিক দূরত্ব মেনে
গল্পঃসাহিত্য/সাহিত্যিক (সুরসিক বিদ্যাসাগর) সুরসিক বিদ্যাসাগর একবার এক দরিদ্র ব্রাহ্মণ সাহায্য চাইতে এসে বললেন,’আমার খুব দুরাবস্থা।’ সুপন্ডিত,দয়ালু মানুষটির কাছে অভাবী কারও সাহায্য চাইতে আসা নতুন কিছু
ছোটদের গল্প অপয়া আজ মাধ্যমিকের রেজাল্ট। অন্য আর পাঁচটা পরীক্ষার্থীর মত অপয়ারও বুক দুরু দুরু। সকাল থেকেই কোনও কাজে মন লাগছে না। এরই মধ্যে
প্রিয় লেখক কবি ও সমালোচক মোহিতলাল হার্টের ্ যন্ত্রণা। তাঁকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে হাসপাতালে। কিন্তু দৃঢ়চেতা মানুষটি যন্ত্রণা নিয়েও অবিচল। চোখেমুখে নেই কোনও ভয়ের চিহ্ন।
গল্প একটা চুরি চোর ঢুকেছিল এটা স্পষ্ট। কিন্তু কী চুরি হয়েছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে ঘর লন্ডভণ্ড।না,আলমারি খোলেনি কেউ।ড্রেসিং টেবিলের কাচ সরিয়েও কেউ দেখেনি
চল পানসি মায়াপুর ভ্রমণ নদিয়া জেলার লোক হয়েও এখনও মায়াপুর দেখনি! বয়স্ক সহকর্মীর এই শ্লেষ সেদিন এতটাই তাতিয়ে দিল যে ঠিক করলাম,আর দেরি নয়। সামনে
কথাঃ আবোলতাবোল আমার বাংলাদেশ মৈমনসিংহ,কিশোরগঞ্জ,নেত্রকোনা,পূর্বধলা ,কালদুয়ার – নামগুলো ছোটবেলাতে আমাদের চারপাশে ঘুরত,পাক খেত। কখনও বাবা সান্ধ্য মজলিসে বসে হারিয়ে যেতেন ফেলে আসা ওইসব জায়গায়
গল্পঃ পদবি গল্প পদবি বছর পঁচিশের লম্বা ছেলেটি বলল-‘আপনার রহস্য উপন্যাস ‘মেজবাবুর প্রত্যাবর্তন’ এবার ‘পাঁচকড়ি দে’ পুরস্কার পেয়েছে,এজন্য অভিনন্দন।’ মুখে হাসি টেনে অনিমেষ বলল-‘ধন্যবাদ।’ ছেলেটি বলল-‘আপনাকে কয়েকটা প্রশ্ন করতে
গল্পঃ পদবি গল্প পদবি বছর পঁচিশের লম্বা ছেলেটি বলল-‘আপনার রহস্য উপন্যাস ‘মেজবাবুর প্রত্যাবর্তন’ এবার ‘পাঁচকড়ি দে’ পুরস্কার পেয়েছে,এজন্য অভিনন্দন।’ মুখে হাসি টেনে অনিমেষ বলল-‘ধন্যবাদ।’ ছেলেটি বলল-‘আপনাকে কয়েকটা প্রশ্ন করতে
Recent Comments