

গল্পঃ ছোট ছোটগল্প (জন্মভূমি,jonmobhumi)
ছোট ছোটগল্প জন্মভূমি রেণু,বেণু,কৃশানু। তিনজনের জন্যই জামাকাপড় কিনেছেন। দাদা,বৌদির জন্যও নিয়েছেন নতুন পোশাক।কত বছর হবে? কুড়ি? না,সময়টা বোধহয় বাইশ। দেশে ফিরছেন বরদা সান্যাল।উচ্চমাধ্যমিক পাশ করে বি টেক। তারপর



গল্পঃ সাহিত্যিক/সাহিত্যিক (ছবির রবীন্দ্রনাথ ) chobir rabindranath
গল্পঃ সাহিত্য/ সাহিত্যিক ছবির রবীন্দ্রনাথchobir rabindranath পরমাণুবাদের জনক জন ডালটনের নাম আমরা সবাই জানি। চিকিৎসাবিজ্ঞানেও ডালটন দিয়ে একটি শব্দ আছে। ডালটনিজম। এটিরও মূলে ওই বিজ্ঞানীই। ডালটনিজম কিন্তু একটা রোগ। সাদা



গল্পঃ অণুগল্প (কালীপুজোর রাতে)
কালীপুজোর রাতে কালীপুজোর রাতে ভূত দেখল বিনিপিসি। পিসিকে দেখে মনে হল,সাংঘাতিক ভয় পেয়েছে। শরীর কাঁপছে। চোখমুখও ঠিকরে বেরিয়ে আসছে। কীভাবে এমন হল বলতে পারছে না কেউই। আমাদের বাড়িতেও পুজো। প্রায় সকলেরই উপোস। তবে কী কারণে জানিনা বিনিপিসি এবার উপোস করেনি। সন্ধেবেলায় পিসি বলল-‘তপু লাইটগুলোর এখনও তো কিছু করলি না!’ আমি বললাম-‘সে আর কতক্ষণ লাগবে। এই যাচ্ছি ছাদে।’ পিসি বলল-‘চল আমিও যাব।’ সেইমত এসে ছাদ থেকে এলইডি চেনগুলো ঝোলাচ্ছিলাম আমরা দুজন। হঠাৎ একটা চেন পিসির হাত ফস্কে নীচে পড়ে গেল। পিসি বলল-‘দাঁড়া আমি নিয়ে আসছি।’ পিসি গেল। আর এল না। কিছুক্ষণ পরে নীচ থেকে চীৎকার। গিয়ে দেখি পিসিকে নিয়ে ব্যস্ত সব্বাই। কেউ হাওয়া করছে,কেউ মাথায় জল ঢালছে। শুনলাম,ঘরের পিছনে পিসি ভূত দেখেছে। বাবা বলল-‘ও ঘরের পিছনটায় গিয়েছিল কেন?’ উত্তরটা কেউ জানে না,আমি ছাড়া। -‘একটা এলইডি চেন পড়ে গিয়েছিল,পিসি ওটা আনতে গিয়েছিল পিছনে।’ বললাম আমি। ঘরের পিছনটা এমনিতেই আমাদের বেশ অন্ধকার থাকে। তার উপর আজ অমাবস্যা। বাবা বলল-‘চল তো সবাই আলো নিয়ে পিছনটায়। দেখি কী দেখে ভয় পেল বিনি। বিনিকেও তোল।ও-ও চলুক আমাদের সঙ্গে। নিজের চোখেই দেখে আসুক।’ বোঝাই যাচ্ছে যে বাবা নিশ্চিত পিসি অন্ধকারে ভূত দেখেনি। অন্য কোনও কিছুকে ভূত ভেবেছে। আলো নিয়ে সবাই বাড়ির পিছনে গেলাম। গিয়ে কিন্তু আমরা সত্যি সত্যি ভূত দেখলাম। তবে প্রেতাত্মা নয়,অন্য ভূত। পড়শি রানীদির মেয়েটা বাড়ির পিছনটায় রান্নাবাটি খেলে আমরা জানতাম। কিন্তু সে-যে এ রাতে ওখানে এমনকান্ড করেছে তা কে জানত! গিয়ে দেখি ওর খেলাঘরের চারদিকে জ্বলছে প্রদীপ। আর ও বাড়ির ভিতরের এমন কান্ডে নিজেকে দায়ী ভেবে একপাশে কাঁপছে থরথর করে। কিন্তু এই প্রদীপ দেখে পিসি ভয় পেল কেন? এ তো ভয় পাবার জিনিস নয়! পিসি ততক্ষণে ধাতস্থ। বলল-‘আমি এই প্রদীপগুলো দেখে অতীতে ফিরে গিয়েছিলাম। ঠিক এভাবেই আমাদের বাড়িটাকে কালীপুজোর রাতে সাজাত মানুষটা। তোমরা বিশ্বাস কর,আমি যখন এইসব ভাবছি্, ঠিক সেমুহূর্তে নিজের কানে শুনেছি তপুর মৃত পিসেমশাইয়ের গলা।ও বলছে-‘বাড়িতে প্রদীপ দেবে না বিনি?’-দাদা,তুমি ব্যবস্থা করো,আমি ফিরতে চাই আমার স্বামীর ভিটেতে।’ অ্যাক্সিডেন্টে পিসেমশাই মারা যাবার পর থেকেই পিসি এখানে। আমি জন্ম থেকেই পিসিকে এ বাড়িতে দেখছি। বাবা পিসিকে অনেক বুঝিয়েছে, ওখানে পিসেমশাইয়ের বিশাল সম্পত্তি,একমাত্র ছেলেটার কথা ভেবেও পিসির ওখানে যাওয়া উচিত। পিসি রাজি হয়নি। তবে দাদার উপর নির্ভরশীল নয় পিসি। টিউশন,সেলাইয়ের কাজ করে নিজের আর ছেলের খরচ পিসিই চালায়। পিসির ছেলে,রাজুদা এবার মাধ্যমিক দেবে এখান থেকেই। পিসি বাড়ি ফিরতে চায়,এর চেয়ে আনন্দের সংবাদ আমাদের বাড়িতে আর কী হতে পারে! তার মানে ভূত দেখা মানে শুধু খারাপ কিছু তা নয়। ভূত দেখলে মানুষের অনেক ভুলও ভাঙে! এমন ভূত নামিয়ে আনার পিছনে রানীদির সেই ছোট্ট মেয়েটা। কালীপুজোর রাতে প্রসাদ খাবার সময় এবার একটু বেশিই নজর দেওয়া হয় ওর দিকে।
কথাঃআবোলতাবোল(কেমন আছে গ্রামবাংলার বাংলা মাধ্যম স্কুল )
কেমন আছে গ্রামবাংলার বাংলামাধ্যম স্কুল জয়জিৎ দাস অরফে জিপু ভর্তি হয়েছিল সুপ্রিম স্কুলের ফাইভে। কিন্তু ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের বেশিমাত্রার শৃঙ্খলা আর অতিমাত্রার ইংরেজি বলার চাপ ফাইভ সি সেকশনের রোলনম্বর এইটিনাইন জিপুকে একেবারে খাদের কিনারায় পৌঁছে দিল। স্কুল হয়ে উঠল ওর কাছে জেলখানা। এসময় জিপুর জীবনে হঠাৎই ঘটল একটা ঘটনা। চাকরি চলে গেল বাবার। এই ঘটনার সূত্রে জিপু ভর্তি হয়ে গেল বাবার ফেলে আসা গ্রামের বাংলা মাধ্যম স্কুলটিতে। এই বাংলা মাধ্যম স্কুলে কড়াকড়ি কম। উপরন্তু ছাত্র শিক্ষক সবার মধ্যেই রয়েছে একটা আন্তরিকতা। এই স্কুলের সংস্পর্শে মাত্র কয়েকটা মাসেই জিপু টের পেল তার মধ্যেও লুকিয়ে আছে অনেক আনন্দের ভান্ডার। আস্তে আস্তে সেইসব ঘুমন্ত উপাদানগুলো জেগে উঠল। পরীক্ষায় মারকাটারি সাফল্য না পেলেও জিপু খুঁজে পেল নিজেকে। এবারের পূজাবার্ষিকী ‘আনন্দমেলা’য় সৌরভ মুখোপাধ্যায়ের উপন্যাস ‘জিপুর যাওয়া আসা’ এভাবেই জিতিয়ে দিয়েছে গ্রামের বাংলা মাধ্যম স্কুলকে। কিন্তু এ তো উপন্যাসে। বাস্তবে প্রতিযোগিতার বাজারে কেমন আছে গ্রামবাংলার বাংলা মাধ্যম স্কুল? মুর্শিদাবাদের যে স্কুলে শিক্ষকতা করি,কয়েক বছর আগেও সেখানে ছাত্রসংখ্যা ছিল কমবেশি সাড়ে তিনহাজার। বর্তমানে সে স্কুলে ছাত্রসংখ্যা নেমে এসেছে দু হাজার সাতশতে। ক্লাস ফাইভে লটারি বছর দুই হল উঠে গেছে। কারণ যত জন ফাইভে ভর্তি হবার আবেদনকারী,তাদের কাউকেই আর ফেরানোর প্রয়োজন পড়ছে না। খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে ,ছাত্রসংখ্যার এই ক্রমহ্রাসমান অবস্থার কারণ এলাকায় হঠাৎ গজিয়ে ওঠা একটি ইংরেজি মাধ্যম স্কুল। ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে আগে শহরের সম্পন্ন পরিবারের সন্তানেরা পড়ত। এখন গ্রামের দরিদ্র বাবা মাও এইসব স্কুলে ছেলেমেয়েকে পড়াবার জন্য মাসে এক দেড় হাজার টাকা খরচ করতে পিছপা হচ্ছেন না। এরজন্য আর্থিক প্রতিকূলতার সম্মুখীন তাঁদের হতে হলেও বাংলা মাধ্যম স্কুলে ছেলেমেয়েকে পাঠাতে তাঁরা রাজি নন।বাংলা মাধ্যম স্কুলে আইন-শৃঙ্খলার ঢিলেঢালা অবস্থা নতুন কিছু নয়। মিড-ডে মিল,আর নানারকম অনুদান কর্মসূচিতে সেটা আরও একটু টাল খেয়েছে ঠিকই, তবে অবস্থাটা গেল গেল পর্যায়ের নয় এখনও। বাইরে থেকে সবকিছু সবাই একটু বেশিই অনুমান করে থাকেন। আর পড়াশোনা? ঠিক সময়ে সিলেবাস শেষ, যথা সময়ে পরীক্ষা গ্রহণ এবং নির্দিষ্ট সময়ে ফলপ্রকাশ আজও প্রায় সব বাংলা মাধ্যম স্কুলেরই দস্তুর। তাহলে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে পড়ার এত হিড়িক কেন?প্রথম কারণ কিন্তু ওই ইংরেজিই। ইংরেজিতে পড়লে উচ্চ মাধ্যমিকের পর ডাক্তারি-ইঞ্জিনিয়ারিংএ প্রবেশের সর্ব ভারতীয় স্তরের পরীক্ষায় অনেকটাই সুবিধা পাওয়া যায়। তাছাড়া বাংলা মাধ্যম স্কুলের ছাত্র্দের তুলনায় অনেক ইংরেজি মাধ্যম স্কুলের ছাত্রেরা সেখানকার পরীক্ষা ব্যবস্থার জন্যও কিছুটা এগিয়ে থাকে। আইসিএসই বোর্ডের ধরা যাক। দশম মানের পরীক্ষায় আশি নম্বরের অঙ্কের জন্য সেখানে দেওয়া হয় আড়াই ঘন্টা সময়। বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে এটা আরও কম। দু ঘন্টা। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের একই নম্বরের পরীক্ষায় কিন্তু ছাত্রেরা পেয়ে থাকে তিন ঘন্টা পনেরো মিনিট সময়। যে কোনও প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় কম সময়ে বেশি নম্বরের উত্তর দিতে হয়। আইসিএসই বোর্ডের ছাত্রেরা কিন্তু তাদের পরীক্ষা ব্যবস্থার কারণেই এই ব্যাপারটায় দশম স্তর থেকেই একটু বেশি সড়গড় হয়ে যাবে। অভিভাবক যাঁরা ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে সন্তানদের পাঠাচ্ছেন এসব তথ্য তাঁদের অনেকেরই জানা।এ তো গেল ভবিষ্যৎ পড়াশোনা জনিত ভাবনার দিক। এরপরে রয়েছে সুরক্ষার প্রশ্ন। গ্রামাঞ্চলে যে কোনও বাংলা মাধ্যম স্কুলে প্রতিদিন সহপাঠী বা উঁচুশ্রেণির ছাত্রের দ্বারা নিগৃহীত হওয়া ছাত্রের সংখ্যার গড় নিলে সেটা কিন্তু নেহাৎ কম হবে না। চুল ধরে টানা্,কিল খাওয়া খুব মামুলি ব্যাপার। রক্তারক্তি, ধাক্কা মেরে ফেলে পা হাত ভেঙে দেবার ঘটনা অসংখ্য। আজকাল বেশির ভাগ পরিবারে একটি দুটি সন্তান। তাছাড়া সন্তানের প্রতি সচেতনতাও অভিভাবকদের মধ্যে এখন আগেকার তুলনায় বেশি। স্কুলে সন্তানের শারীরিকভাবে এই হেনস্থা কোন অভিভাবক মানবেন? স্কুল এসব ক্ষেত্রে অনেক সময় অসহায়। কেননা এইসব নিগ্রহের অনেকটা কারণই বসার জায়গা নিয়ে। ক্লাশঘরে পনেরো থেকে সতেরটা বেঞ্চ ধরে,কিন্তু ছাত্রসংখ্যা ঘরপিছু একশোর আশেপাশে। এই অবস্থায় বসা নিয়ে ছাত্রে ছাত্রে ঝামেলা কে আটকাতে পারবে? এই ঝামেলার সূত্র ধরে উঁচুক্লাশের ছাত্রেরাও অনেকসময় সেখানে ঢুকে যায়। তার বাড়ির অথবা পাড়ার ছেলের পক্ষ নিয়ে আঘাত করে বসে অন্যজনকে।এরপরে রয়েছে শৌচাগারের প্রশ্ন। পর্যাপ্ত শৌচাগার অনেক স্কুলেই নেই। যাও আছে তা ঠিকঠাক পরিষ্কার হয় না। কারণ দেখভালের স্থায়ী কোনও লোক নেই। ছাত্রেরা স্কুলে যে সাইকেল নিয়ে আসে তা রাখার গ্যারেজ হয়ত অনেক স্কুল করে ফেলেছে। কিন্তু গ্যারেজের পাহারাদার নিয়োগ করে উঠতে পারেনি প্রায় কেউই। এসব ক্ষেত্রে স্কুলস্তরে স্থায়ী কর্মী নিয়োগের ব্যবস্থা সরকারের তরফে নেই। যা করবার করতে হবে স্কুলকেই ডেভলপমেন্ট ফান্ড থেকে। কিন্তু স্কুলের নানান খরচ চালিয়ে সে ফান্ড কতটুকু থাকে! ফলে স্কুলের পক্ষে এসব ক্ষেত্রে উদাসীনতা দেখানো ছাড়া উপায় থাকে না।সচেতন অভিভাবককুল তাঁদের সন্তানকে সরকার পোষিত স্কুলের এইসব অব্যবস্থার মধ্যে ফেলতে কি চাইবেন যদি হাতের কাছে বিকল্প কিছু পেয়ে যান? যাঁরা সন্তানের আপগ্রেডেশনটা আজও অন্য অ্যাঙ্গেল থেকে দেখেন,তাঁদের কথা আলাদা। জিপুর রামপদস্যারের মত তাঁরা হয়ত আজও মনে করেন, ‘ইশকুলও একটা সমাজ,একটা কমিউনিটি’ এবং মনের পুরো বিকাশের জন্য সন্তানের এই সমাজের সংস্পর্শে থাকা খুব জরুরী। অব্যবস্থা যাই থাকুক, নানান সামজিক স্তর থেকে আসা ছেলেমেয়েদের নিয়ে বাংলা মাধ্যম স্কুলের এই সমাজটা হয়ত এখনও আছে। তবে কেরিয়ারসর্বস্বতার এই যুগে সার্বিকভাবে এই সমাজের আবেদন কতটুকু?




আষাঢ়ে গল্প
আষাঢ়ে গল্প অভিধান বলবে, অদ্ভুত। বলবে, মিথ্যে, অলীক। আমরা বলব, হোক না তা। মাঝে মাঝে এত সত্যির ভিতরে কিছু মজার মিথ্যে না হয় রইলই! দিনটা যখন বর্ষার তখন এমন গল্প



কথা:বকুল কথা (Bokul Katha)
কথা বকুলকথা বসন্ত বন্দনায় রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন-‘নব শ্যামল শোভন রথে,এসো বকুল বিছানো পথে।’ ঋতুরাজ বসন্তের যথার্থ আবাহনই বটে! কেননা শিউলি না এলে যেমন শরতের চলে না,তেমনি বকুল ছাড়াও বসন্ত অপূর্ণ। শীত




কথাঃ আবোলতাবোল-এই সব ঠকদের কাছে ঠকেও সুখ (ei sob thokder kache thokeo sukh)
কথাঃ আবোলতাবোল এইসব ঠকদের কাছে ঠকেও সুখ ‘কত করে নিল মাছটা?’ -‘তিনশো।’ – -‘ব্যাপক ঠকিয়েছে। বাজার ঘুরে দ্যাখো গে, এ মাছ হয়ত দুশোটাকা কেজিতে সেধে সেধে দিচ্ছে। আরও তুমি রোজ




কবে ফিরবে গতিমার্কা জীবন
কবে ফিরবে গতিমার্কা জীবন এনামেলের বাসন কি এখনও কারও বাড়িতে আছে? কিছুদিন আগেও একটা এনামেলের বাসন কিন্তু বেশ যত্ন আর কদর পেত আমাদের বাড়িতে। সকালে ওটা



গল্পঃ পদবি
গল্পঃ পদবি গল্প পদবি বছর পঁচিশের লম্বা ছেলেটি বলল-‘আপনার রহস্য উপন্যাস ‘মেজবাবুর প্রত্যাবর্তন’ এবার ‘পাঁচকড়ি দে’ পুরস্কার পেয়েছে,এজন্য অভিনন্দন।’ মুখে হাসি টেনে অনিমেষ বলল-‘ধন্যবাদ।’ ছেলেটি বলল-‘আপনাকে কয়েকটা প্রশ্ন করতে চাই,আমাদের ‘অনুসন্ধান’ পত্রিকার তরফ থেকে। পুরস্কারটা পাবার



গল্পঃঅণুগল্প (ডালপুরি আর গজা)
অণুগল্প ডালপুরি তিন মাস পরে ছেলেটা আবার বসেছে। তেতালায় বসেও জানলা দিয়ে শোভন আওয়াজ পাচ্ছেন ওর ডালপুরি ভাজার। ষাট পেরিয়েছে, কিন্তু দোকানের ডালপুরির ব্যাপারে দুর্বলতা যায়নি। আগে মাঝে মাঝেই জানলা



গল্পঃ পদবি
গল্পঃ পদবি গল্প পদবি বছর পঁচিশের লম্বা ছেলেটি বলল-‘আপনার রহস্য উপন্যাস ‘মেজবাবুর প্রত্যাবর্তন’ এবার ‘পাঁচকড়ি দে’ পুরস্কার পেয়েছে,এজন্য অভিনন্দন।’ মুখে হাসি টেনে অনিমেষ বলল-‘ধন্যবাদ।’ ছেলেটি বলল-‘আপনাকে কয়েকটা প্রশ্ন করতে চাই,আমাদের ‘অনুসন্ধান’ পত্রিকার তরফ থেকে। পুরস্কারটা পাবার



কথাঃআবোলতাবোল -আমার স্কুটি
কথাঃ আবোলতাবোল আমার স্কুটি -‘একটা স্কুটি কিনলে কেমন হয়?’ -‘কেমন হয় মানে! বাইক-স্কুটি ছাড়া এযুগে চলে নাকি? রাতবিরেতে কত দরকার পড়ে! বাইক এই বয়সে চালনো শিখতে পারবেন
Recent Comments